ঢাকা   শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪ | ১০ কার্তিক ১৪৩১
গুজব-ষড়যন্ত্র ঠেকাতে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরুর তাগিদ

সবাই চায় রোডম্যাপ

Daily Inqilab স্টালিন সরকার

২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০৪ পিএম | আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০৪ পিএম

‘মব জাস্টিস’ শব্দের সাথে দেশের মানুষ তেমন পরিচিত ছিল না। এই মব জাস্টিস বলতে জনতার নিজের হাতে আইন তুলে নেয়ার ঘটনা বোঝায়। ন্যায়বিচার না পেলে বিক্ষুব্ধ মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়। এটিকে মব জাস্টিজ বলা হয়। বিগত ১৫ বছর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনে দর্জি বিশ্বজিৎ হত্যা এবং বুয়েটে আবরারকে সারারাত পিটিয়ে হত্যা, উত্তর বাড্ডায় ছেলেধরা সন্দেহে তাসলিমা বেগম রেনুকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়াও প্রকাশ্যে পিটিয়ে অসংখ্য হত্যাকান্ড ঘটেছে। ওই সব নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের ঘটনায় ‘মব জাস্টিস’ শব্দটি শোনা যায়নি। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একটি হত্যাকান্ডকে কেন্দ্র করে ‘মব জাস্টিস’ প্রচারণা চালানো হয়। ‘মব জাস্টিজ’ শব্দটি এমনভাবে প্রচার করা হয় যে, দেশে যেন আইনের শাসন নেই। গণমাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়ায় এই মব জাস্টিস প্রচারণার সঙ্গে জুডিশিয়াল ক্যু, সংখ্যালঘু নির্যাতন, ১৫ আগস্ট ঢাকায় ১০ লাখ লোকের সমাগমের প্রচার, আনসার বাহিনীর সচিবালয় ঘেরাও, সরকারি কর্মচারীদের আন্দোলন, গার্মেন্টসে অস্থিরতা, পাহাড়ে অশান্তির চেষ্টা এবং সর্বশেষ প্রেসিডেন্টকে নিয়ে বিতর্কের যোগসূত্রে গাঁথা। এ সবের পেছনে রয়েছে দিল্লিতে পলাতক শেখ হাসিনার হাত। তিনি ‘চট করে দেশে ঢুকে পড়ব’, ‘ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার এক মাসের বেশি থাকতে পারবে না’-বক্তব্য দিয়ে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করেছিলেন। অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপাকে ফেলতে একের পর এক অপচেষ্টা, অপপ্রচার চলছে মূলত ‘মাঠের রাজনীতি’ না থাকার কারণেই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করা হলে রাজনৈতিক দলগুলো দল গোছানে সক্রিয় হয়ে উঠবে; রাজনীতির মাঠ সরগরম হয়ে উঠবে তখন মানুষ সেদিকে ঝুঁঁকে পড়বে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং গণমাধ্যম তখন হাসিনার দাবার ঘুঁটি না হয়ে নির্বাচন ইস্যুতে সরগরম হয়ে উঠবে।

জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. নূরুল আমিন ব্যাপারী ইনকিলাবকে বলেন, জুডিশিয়াল ক্যুর চেষ্টা থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ ইস্যুসহ যতগুলো অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা হয়েছে প্রতিটি ঘটনার নেপথ্যে শেখ হাসিনার ইন্ধন রয়েছে। ভারতের সহায়তায় হাসিনা এসব করে বাংলাদেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে চান। এনজিও কর্মকর্তা উপদেষ্টারা ‘হাসিনার ষড়যন্ত্র রাজনীতি’ বুঝতে না পারায় তারাও স্রোতে গা ভাসিয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারকে জনগণের ডিমান্ড বুঝতে হবে। এ দেশের মানুষ নির্বাচনমুখী। নির্বাচনের রোডম্যাপসহ সংস্কারের স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ অপরিহার্য। ড. ইউনূসকে সুনাম নিয়ে থাকতে চাইলে রাজনীতিকরা কি চান সেটিকে প্রাধ্যান্য দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিএনপিকে আরো চিন্তাশীল সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। সংস্কার কর্মসূচির মধ্যেই নির্বাচন ইস্যুকে প্রাধান্য দিতে হবে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর তিন দফায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপের আয়োজন করা হয়। সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলো নিজ নিজ দলের দাবি- অ্যাজেন্ডা তুলে ধরেন। প্রধান উপদেষ্টার সংলাপে দুই দফায় অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দলের এমন কমপক্ষে ১০ জন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা নানামুখী দাবি-দাওয়ার পাশাপাশি দ্রুত নির্বাচনে রোডম্যাপের তাগিদ অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। তাদের যুক্ত হচ্ছে, পতিত হাসিনা তিনটি নির্বাচন জনগণকে ভোট দিতে দেয়নি। নির্বাচনের নামে নাটক করা হয়েছে। হাসিনার ধ্বংস করে যাওয়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে তবে তারও আগে নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রয়োজন। রাজনৈতিক দল ও জনগণকে বোঝাতে হবে সামনে নির্বাচন আসছে আপনারা ভোটের প্রস্তুতি নিন।

৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সমর্থন দিয়েছে আন্তর্জাতিক মহল। গত সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশনে নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান সর্বাত্মক সমর্থন জানিয়েছেন। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি, জাইকা অর্থনৈতিক উন্নয়নে সব ধরনের সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বিগত ১৫ বছরে ধ্বংসপ্রাপ্ত বিভিন্ন সেক্টরে কিভাবে সংস্কার করা যায় এবং সংস্কারে কত টাকার প্রয়োজন পড়ে সে ব্যাপারে সংস্থাগুলো সহায়তার জন্য মুখিয়ে রয়েছে। পরিস্থিতি দেখে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ বলেছিলেন, ‘বিদেশিরা ড. ইউনূসের বাংলাদেশকে টাকা দেয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছে।’

অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশনসহ কয়েকটি সেক্টরে সংস্কারের লক্ষ্যে সংস্কার সংক্রান্ত কমিশন গঠন করলেও নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে সার্চ কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে ইতোমধ্যেই। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই সার্চ কমিটি গঠন করা হতে পারে বলেও জানা গেছে। সার্চ কমিটি নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে নাম প্রস্তাব করলে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। তারা নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা দেবেন।

ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার যখন জনগণের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগ্রসর হচ্ছেন; তখন দিল্লিতে আশ্রয় নেয়া ‘মাদার অব মাফিয়া’ শেখ হাসিনা একের পর এক ষড়যন্ত্র করছেন এবং তা বাস্তবায়নে দেশি-বিদেশি এজেন্টদের কাজে লাগাচ্ছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সুসম্পর্ক। সেনাপ্রধান ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফরে গেছেন; কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের বিরোধের ফেক তথ্য দিয়ে প্রচারণা চালানো হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দৈনিকে ‘যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের কি ঘটেছিল’ শিরোনামে খবর প্রচার করে গুজব ছড়ানো হয়। অথচ সেনাপ্রধান দ্বার্থহীন ভাষায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। যে চক্রটি প্রধান উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানের মধ্যে দূরত্বের কাল্পনিক কাহিনী গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করছে; সেই চক্রই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবন ঘেড়াও ইন্ধনদাতা এবং খবর ফলাও করে প্রকার করেছে। এমনো দেখা গেছে, একটি ইংরেজি ও একটি বাংলা দৈনিক ওই রাতে প্রতি ঘণ্টায় বঙ্গভবন ঘেরাওয়ের নিউজ আপগ্রেড করে। অভিযোগ রয়েছে, ওই চক্রের ইন্ধনদাতাদের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা নেপথ্যে থেকে কাজ করছেন। তথাকথিত প্রগতিশীল ওই উপদেষ্টা ‘প্রেসিডেন্ট মিথ্যা বলেছেন’ বক্তব্য দিয়ে ভিনদেশের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট মোঃ সাহাবুদ্দিনকে সরিয়ে প্রধান বিচারপতি বা অন্য কাউকে সেখানে বসানোর চেষ্টায় একের পর এক বৈঠকও করেন। অবশ্য তার উদ্যোগ ও চেষ্টা বিফলে গেছে।

জানা যায়, উন্নয়ন সহযোগী যুক্তরাষ্ট্র ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতার প্রতিশ্রæতি দিয়েছে এবং বাংলাদেশে যত দ্রæত সম্ভব নির্বাচন ও রাজনৈতিক সরকারকে দায়িত্ব দেয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। স¤প্রতি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ক‚টনৈতিক পর্যায়ে আলোচনাগুলোতে আগামী নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে হোয়াইট হাউজ, পররাষ্ট্র দফতরের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতি, সংস্কারের উদ্যোগ, প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, হাসিনা রেজিমে বিদেশে পাচার হওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা ফিরিয়ে আনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সফরের সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি বিøঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। জাতিসংঘের অধিবেশনের সময় প্রথা ভেঙে জো বাইডেন বৈঠক করেন ড. ইউনূসের সঙ্গে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে নির্বাচনে সব ধরনের সহায়তার প্রস্তাব দেন। গত ২৩ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ। তিনি জানিয়েছেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করবে। সফরে কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়। তিনি ড. ইউনূসের সরকারকে এগিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান।

গত মাসে গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেছিলেন, ‘১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হতে পারে’। সে সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, ‘প্রস্তাবিত রাষ্ট্র সংস্কার, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং হালনাগাদ ভোটার তালিকা শেষ হওয়ার কমপক্ষে ১৮ মাস পর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সব ধরনের সহযোগিতা বাংলাদেশকে দেবে।’ গত সপ্তাহে দেশের একটি টিভি চ্যানেলে আইন, বিচার ও সংসদ-বিষয়ক মন্ত্রী ড. আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ‘২০২৫ সালের মধ্যেই নির্বাচনের আয়োজন করা সম্ভব’। অবশ্য এ বক্তব্য দেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তিনি পল্টি দেন।

গত শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করেছেন। ওইসব বৈঠকে প্রতিটি দল নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে দ্রæত সময়ের মধ্যে সংস্কারের পর নির্বাচনের দাবি জানায়। ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে বৈঠকে অংশ নিয়ে গণফোরামের দলের সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসীন মন্টু সাংবাদিকদের বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনে লক্ষ্যে নতুন নির্বাচন কমিশন করতে হবেÑ এর জন্য সার্চ কমিটির প্রয়োজন আছে। ইসিতে ভালো লোক নিয়োগ দেয়ার দরকার আছে। যাতে অতীতের মতো কোনো সমস্যা না হয়। নির্বাচনের রোডম্যাপের কোনো তারিখ উল্লেখ না করলেও বলেছি, সংস্কার শেষ অতিদ্রুত নির্বাচন দেয়ার জন্য।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রোহিঙ্গাদের দেশের মাটিতে পা রাখতে দিল না ইন্দোনেশিয়া

রোহিঙ্গাদের দেশের মাটিতে পা রাখতে দিল না ইন্দোনেশিয়া

হাসিনার অবস্থান জানিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন

হাসিনার অবস্থান জানিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন

সুবিদ আলী ভুইয়া ও মৃণাল কান্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সুবিদ আলী ভুইয়া ও মৃণাল কান্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

তত্ত¡াবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল চায় ইসলামী ফ্রন্ট

তত্ত¡াবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল চায় ইসলামী ফ্রন্ট

যশোর আদ্-দ্বীন নার্সি ইনস্টিটিউটে নবীন বরণ ও গুনিজন সংবর্ধনা

যশোর আদ্-দ্বীন নার্সি ইনস্টিটিউটে নবীন বরণ ও গুনিজন সংবর্ধনা

নোয়াখালীতে মাদরাসা থেকে ফেরার পথে নসিমন চাপায় ছাত্রের মৃত্যু

নোয়াখালীতে মাদরাসা থেকে ফেরার পথে নসিমন চাপায় ছাত্রের মৃত্যু

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে আনন্দ মিছিল

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে আনন্দ মিছিল

আকিজ বেকারিকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করলো নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

আকিজ বেকারিকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করলো নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ থেকে বাঁচতে সকলকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার আহŸান পীর সাহেব চরমোনাই’র

ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ থেকে বাঁচতে সকলকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার আহŸান পীর সাহেব চরমোনাই’র

প্রেসিডেন্টের অপসারণ নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো উপদেষ্টা পরিষদে

প্রেসিডেন্টের অপসারণ নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো উপদেষ্টা পরিষদে

সাতকানিয়ায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলারী আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

সাতকানিয়ায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলারী আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

'কেটে গেছে সকল শংকা, নিশ্চিত হয়েছে ভেন্যু, উন্মুখ দর্শক,আতিফের অপেক্ষা'

'কেটে গেছে সকল শংকা, নিশ্চিত হয়েছে ভেন্যু, উন্মুখ দর্শক,আতিফের অপেক্ষা'

টয়লেটের কাজ সেরে সঙ্গে সঙ্গে অজু করা প্রসঙ্গে।

টয়লেটের কাজ সেরে সঙ্গে সঙ্গে অজু করা প্রসঙ্গে।

বরিশাল অঞ্চলে ‘জরায়ুমুখ ক্যন্সার’ প্রতিরোধে ৫ লাখ কিশোরীকে ‘এইচপিভি’ টিকাদান কর্মসূচী শুরু

বরিশাল অঞ্চলে ‘জরায়ুমুখ ক্যন্সার’ প্রতিরোধে ৫ লাখ কিশোরীকে ‘এইচপিভি’ টিকাদান কর্মসূচী শুরু

সাহিত্যসমাজে অবক্ষয়

সাহিত্যসমাজে অবক্ষয়

যৌতুক

যৌতুক

কবিতার বাঁক বদল এবং নতুন ধারা

কবিতার বাঁক বদল এবং নতুন ধারা

মানুষের বিবর্তন

মানুষের বিবর্তন

বিদ্যুৎ ব্যবহারে অবহেলা

বিদ্যুৎ ব্যবহারে অবহেলা

তারেক রহমানের স্টেট রিফরমেশন : দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ

তারেক রহমানের স্টেট রিফরমেশন : দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ